এম.এম. মডেলের সমালোচনা |
1. Interest Rate: Individuals and firms can borrow at the same interest rate, this assumed condition does not apply in practice. Due to more fixed assets, the firm can take loans on easy terms and at low interest rates. Which is not possible for the individual and the attempt to reach a balance results in failure.
2. Individual and company leverage: Individual leverage is not a substitute for firm leverage. The liability of the firm is finite but the liability of the individual is infinite. This idea forces individuals and firms to take positions at the opposite pole of the capital market.
3. Transaction Cost: The presence of security transfer cost affects the arbitrage process. Because these costs are related to security. There is a cost to investing financially. This cost increases the value of the leveraged firm.
4. Institutional Prohibition: The arbitrage process does not work due to institutional prohibition. David Durand argues that individual leverage cannot be an alternative to institutional leverage. As a result, the institution does not approve of individual leverage.
5. Corporate tax: The arbitrage process is hampered in the presence of income tax. Loan interest is an allowable cost. As a result, the price of a leveraged firm is higher than that.
6. Bankruptcy: All investors are affected when the firm is declared bankrupt. But if an investor's personal leverage is sound and he goes bankrupt, not only is his original investment lost, but the leverage-free firm has to repay his personal loan.
7. Similar Risks: According to the MM model, firms are divided into the same risk categories. In fact, not all firms have the same risk. It is therefore unreasonable to classify all firms into the same risk category.
8. Expenditure on loan: MM. The cost of the loan has been fixed in the model. In fact, as the demand for credit increases, so does the cost. Lenders charge higher interest rates on loans given to even the most risky institutions.
এম.এম. থিসিসের আচরণগত ভিত্তি হলো আরবিট্রেজ প্রক্রিয়া। এই তত্তে¡র সীমাবদ্ধ লুকায়িত আছে পূর্ণপ্রতিযোগিতামূলক মূলধন বাজারের অনুমিত শর্তে। প্রত্যাশা করা হয় পূর্ণপ্রতিযোগিতামূলক বাজারে আরবিট্রেজ কাজ করবে। কিন্তু অনুমান এবং বাস্তব প্রেক্ষাপট এক নয়। তাই পূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারের অনুপস্থিতিতে আরবিট্রেজ কার্যকরী হয় না। নিম্নে এম.এম. মডেলের সীমাবদ্ধতাসমূহ তলে ধরা হল:
১.সুদের হার:
ব্যক্তি ও র্ফাম একই সুদের হার ঋণ গ্রহণ করতে পারে, এই অনুমিত শর্ত
বাস্তবে কার্যকর হয় না। অধিক স্থায়ী সম্পত্তি কারণে ফার্ম সহজ শর্তে ও কম
সুদের হারে ঋণ গ্রহণ করতে পারে। যা ব্যক্তির পক্ষে সম্ভব না এবং ভারসাম্য
পৌঁছানোর চেষ্টা ব্যর্থতায় পর্যাবশিত হয়।
২.ব্যক্তিক ও কোম্পানির লিভারেজ: ব্যক্তিক
লিভারেজ ফার্মের লিভারেজের বিকল্প নয়। ফার্মের দায় সসীম কিন্তু ব্যক্তির
দায় অসীম। এই ধারণা ব্যক্তি ও ফার্মকে মূলধন বাজারের বিপরীত মেরুতে অবস্থান
নিতে বাধ্য করে।
৩.লেনদেন ব্যয়:
সিকিউরিটি হস্তান্তর খরচের উপস্থিতি আরবিট্রেজ প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে।
কারণ এই খরচ সিকিউরিটি সংক্রান্ত। আর্থিক বিনিয়োগের জন্য কিছু খরচ করতেই
হয়। এই খরচের কারণে লিভারেজযুক্ত ফার্মের মূল্য অধিক বৃদ্ধি পায়।
৪.প্রাতিষ্ঠানিক বিধি নিষেধ:
প্রাতিষ্ঠানিক বিধি নিষেধের কারণে আরবিট্রেজ প্রক্রিয়া কাজ করে না। ডেভিড
ডুরান্ড যুক্তি দেখান, প্রাতিষ্ঠানিক লিভারেজের বিকল্প ব্যক্তিক লিভারেজ
হতে পারে না। ফলে প্রতিষ্ঠান ব্যক্তিক লিভারেজকে অনুমোদন করে না।
৫.কর্পোরেট ট্যাক্র: আয়করের উপস্থিতিতে আরবিট্রেজ প্রক্রিয়া ব্যহত হয়। ঋণের সুদ অনুমোদনযোগ্য খরচ। ফলে লিভারেজযুক্ত ফার্মের মূল্য অপেক্ষা বেশি হয়।
৬.দৈউলিয়াত্ব:
র্ফাম দেউলিয়া ঘোষিত হলে সকল বিনিয়োগকারী ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কিন্তু কোন
বিনিয়োগকারী ব্যক্তিগত লিভারেজ সুষ্টি হলে এবং সে দেউলিয়া হলে কেবল তার মূল
বিনিয়োগ ক্ষতিগ্রস্ত হয় না বরং লিভারেজমুক্ত ফার্মকে তার ব্যক্তিগত ঋণ
পরিশোধ করতে হয়।
৭.সমরূপ ঝুঁকি:
এম.এম মডেল অনুসারে ফার্মসমূহকে একই ঝুঁকির শ্রেণীতে বিভক্ত করা হয়েছে।
বাস্তবে সকল ফার্মের ঝুঁকি একরূপ নয়। কাজেই সকল ফার্মের একই ঝুঁকির
শ্রেনীতে বিন্যাস করা অযৌক্তিক।
৮.ঋণের ব্যয়: এম.এম.
মডেলে ঋণের ব্যয় স্থির করা হয়েছে। বাস্তবে ঋণের চাহিদা বৃদ্ধি পেলে ব্যয়
বৃদ্ধি পায়। এমনকি অধিক ঝুঁকি বহুল প্রতিষ্ঠানে প্রদত্ত ঋণের উপর ঋণদাতাগণ
সুদ বেশি ধার্য করে।
Post a Comment